
বাংলার নবাব সিরাজউদ্দৌলা খ্যাত অ’ভিনেতা আনো’য়ার হোসেন। জীবনের সকল আয়, ব্যয় করেছেন সন্তানদের পেছনে। বড় ছে’লে সুইডেন, বাকী’ ৩ ছে’লে ও ১ কন্যা আ’মেরিকায়।








একা বাসায় ধুকে ধুকে ম’রলেন। ১টি সন্তান ও এলেন না বাবাকে দেখতে।জীবনের শেষ বেলাতেও অ’ভিনয় করতে হয়েছে পেটের তাগিদে চাকর, বাকরের চরিত্রে।২ সন্তানের জনক সময়ের সাহসী’ কবি আল মাহমুদ। বনানীর বাড়ী বিক্রী করে সন্তানদের বিদেশে পাঠান ‘আর ফি’রে আসেনি আদরে’র দুলালেরা। কবি আজ নিজ গ্রা’মের বাড়ীতে বিছানায় পড়ে রয়ে’ছেন।দেখার কেউ নেই।
এক সময় চলে যাবেন না ফিরার দেশে।সন্তান মে’ধাবী হলেবাবা মা তাঁদের পেছনে পয়’সা খরচ করতে কৃপনতা করে না। বাড়ী, গাড়ী, সোনা, গহনা সবই বিক্রী করে দে’য় তবুও মা-বাবার আনন্দের সীমা থাকে না-অথচ’ এই সন্তানগুলো’ই বড় হয়ে ভাল পজিশনে পৌঁছে মা-বাবাকে ক’ষ্ট দেয়- ভীষণ ক’স্ট দেয়। বিশ্বা’স না হলে বৃদ্ধা’শ্রম গু’লি একবার ঘুরে আসুন।








তার প্রমান সহ’জেই পেয়ে যাবেন।৯০% উচ্চ পদস্থ কর্মক’র্তা, ডাক্তার, সচিব,সে’না অফিসার, ইঞ্জিনিয়ার, বিদেশীর মা বাবারাই বৃদ্ধাশ্রমে। অবিশ্বা’স্য হলেও এটি বেদনাদায়ক সত্যি।পরি’শেষে: যে মেধার কারনে বাবা মাকে আজকে দুরে থাকতে হয় এই মেধার কপালে জুতা মা’রি আমি। আর সেই জুতো দিয়ে ওদের কে মা’রি, অমানুষ কোথাকার।
Leave a Reply