
বিশ্ব মুসলমানদের হৃদয়ের তীর্থস্থান মসজিদুল হারাম থেকে সামান্য দূরেই রাসুল (সা.)-এর পিতা আবদুল্লাহর ঘর অবস্থিত। সেটি ‘শিআবে আলী’র প্রবেশমুখে অবস্থিত। বনি হাশেম গোত্র যেখানে বাস করত সেটিই ‘শিআবে আলী’ হিসেবে তখন পরিচিত ছিল। আর বাবা আবদুল্লাহর এ ঘরেই প্রিয় নবী মুহা'ম্ম'দ (সা.) ৫৭০ খ্রিস্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন।








মক্কায় অবস্থানকালীন সময়ে রাসুল (সা.) এ ঘরেই বসবাস করতেন বলে জানা যায়। যদিও এ সম্পর্কে নির্ভরযোগ্য কোনো ঐতিহাসিক তথ্য বা প্রমাণ নেই। তবুও মক্কা নগরীতে এটি রাসুল (সা.)-এর জন্মস্থান হিসেবে পরিচিত। ওসমানি শাসনামলে এ বাড়িটি মসজিদ হিসেবে ব্যবহৃত 'হত।বর্তমানে রাসুল (সা.)-এর জন্মস্থানে একটি লাইব্রেরি স্থাপন করা হয়।
সৌদির বিখ্যাত শায়খ আব্বাস কাত্তান ১৩৭১ হিজরিতে ব্যক্তিগত সম্পদ ব্যয়ে এটি নির্মাণ করেন।মসজিদুল হারামের নতুন সম্প্রসারণ-কার্যক্রমে এই লাইব্রেরিটি অন্তর্ভুক্ত হয়ে পড়েছে। সম্প্রসারণের নতুন নকশা ও মডেল থেকে যতটুকু জানা যায়, এ স্থানে কোনো স্থাপনা তৈরি না করে খালি ও উন্মুক্ত স্থান হিসেবে রাখা হবে।








আরও পড়ুন:সৌদি আরবের বাসিন্দারা আগামীকাল বৃহস্পতিবার এক বিরল দৃশ্যের সাক্ষী থাকবেন। এদিন পবিত্র কাবা শরীফ ও পূর্ণ চাঁদ একইস'ঙ্গে দেখা যাব'ে। এ খবর জানিয়েছেন অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সায়েন্স সোসাইটির প্রধান প্রকৌশলী মাজিদ আবু জাহরার।মিডল ইস্ট মনিটর ও সৌদি গেজেটসহ বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে এসেছে, বৃহস্পতিবার (২৮ জানুয়ারি) মক্কায় অবস্থিত কাবা শরীফ ও চাঁদ একস'ঙ্গে দেখা যাব'ে। এদিন চন্দ্র মাসের চৌদ্দতম দিন থাকবে বলে জানা গেছে।
জানা গেছে, ২০২১ সালে সৌদি আরবে এটাই সর্বপ্রথম চাঞ্চল্যকর ঘটনা হিসেবে গণ্য 'হতে যাচ্ছে। এদিন কাবা প্রান্তরে চাঁদকে উপভোগ করার জন্য সৌদি আরবের সব শ্রেণি-পেশার মানুষ অনেক ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।উল্লেখ্য, এর আগে ২০১৮ সালের ২৬ নভেম্বর ও ২৪ ডিসেম্বরে একইভাবে কাবা শরীফ ও চাঁদকে এভাবে দেখা গিয়েছিল। সর্বশেষ গত বছরের মা'র্চেও এমন দৃশ্য দেখা যায়। এভাবে প্রতি বছরই দেখা যায়। যা মসজিদুল হারামের ডান দিকে অবস্থান করে।
Leave a Reply