
একে একে হা’রিয়ে’ছেন বাবা-ভাই এবং মাকে। স’ম্ব’ল বলতে আছে বাবার রেখে যাওয়া ভিটা। এবার সেটুকুও দ’খ’ল করে বসেছেন আ'ত্মীয়রা। বি’চার দা’বি করা হয়েছিল স্থানীয় চেয়ারম্যানের কাছে। তিনিও করেননি সুরাহা। তাই ন্যায় বি’চা’রের দা’বিতে বা’ধ্য হয়ে ছোট দুই বোনকে নিয়ে আ’ম’র’ণ অ’নশ’নে নেমেছেন রুবি আক্তার।








অ’নশ’নকারী তিন বোনের বাড়ি বরগু'নার বামনা উপজে'লার রামনা ইউনিয়নের গো'লাঘাটা গ্রামে। দ্বীর্ঘদিন ধরে চট্টগ্রামের একটি পোশাক কারখানায় শ্রমিকের কাজ করে ছোট দুই বোনের দ্বায়িত্ব নেন রুবি। এখন দুই বোনকে নিয়ে রুবি আক্তার পড়েছেন বি’পা’কে। বাবা-মায়ের রেখে যাওয়া সামান্য সম্পত্তিটুকুও দখ’ল করে নিয়েছে আ'ত্মীয়রা। পিতৃভিটায় তাদের তিন বোনকে ঢুকতে দিচ্ছেন না তারা।
আজ রবিবার থেকে বরগু'নার বামনা উপজে'লা নির্বাহী কর্মক'র্তার অফিসের নিচে আ’ম’র’ণ অ’নশ’নে বসেছেন তারা। তাদের পি’তৃস’ম্পত্তি ফিরে পাওয়া ও ন্যায় বি’চার নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত তিন বোন সেখানে অবস্থান করবেন বলে জানান। এ ছাড়াও উপজে'লা নির্বাহী কর্মক'র্তার বরাবর একটি স্মা'রকলিপি দিয়েছেন তারা।








পোশাক শ্রমিক রুবি আক্তার জানান, গো'লাঘাটা গ্রামের মো. কিসলু মিয়া, মো. শাহজাহান, মো. আশ্রাফ আলী ও আ. মান্নান তার নিকট আ'ত্মীয়। বাবা মা'রা যাওয়ার পরে তিনি ভাই আল আমীনকে নিয়ে চট্টগ্রামে থাকতেন। সেখানে একটি সড়ক দু’র্ঘ’টনায় ভা’ই মা’রা যায়। এই সুযোগে আ'ত্মীয়রা তাদের জমি দী’র্ঘদিন ভো’গ দখ’ল করে আসছে। এখন জ’মি ফে’রত দিচ্ছে না তারা। বরং তাদেরকে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে বলে অ’ভিযো’গ করেন তিনি।
অ’ভিযু’ক্ত এক ভো’গদ’খ’লকারী চাচাতো ভাই মো. শাহজাহান জানান, আমর'া রুবি আক্তারদের কোনো জমি ভোগ দ’খ’ল করিনি। তার বাবা আমা'দের কাছে কিছু জমি বি’ক্রি করেছেন। এখনো ওদের বসত ঘ’রটি পড়ে আছে। সেখানে এসে তারা থকতে পারে। বামনা উপজে'লা নির্বাহী কর্মক'র্তা বিবেক সরকারের অফিসিয়াল মোবাইল নম্বরে কল করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি। তবে তার দ'প্ত রের অফিস সহকারি মো. রেদোয়ান ইসলাম জানান, তিনি একটি স্মা'রকলিপি পেয়েছেন। নির্বাহী কর্মক'র্তা অফিসে আসলে তিনি তার কাছে সেটি প্রদান করবেন।
Leave a Reply