
পাঞ্জাবের মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে সানি লিওন। তিনি ছোট থেকেই পরিবারের বিভিন্ন সমস্যাগুলো খুব কাছ থেকে দেখেছিলেন।
অর্থের অভাবই হোক বা শান্তির, এক সময় সানি অনেক টাকার খোঁজে বাড়ির বাইরে পা রেখেছিলেন। তাঁর উদ্দেশ্যে ছিল একটাই অনেক, টাকা রোজগার করতে হবে। স্বপ্ন পূরণের পথটা শুধু গিয়েছিল বদলে।








লেখা পড়াতে ভালোই ছিলেন সানি, স্বপ্ন ছিল নার্স হবেন। সেই মতই চলছিল প্রস্তুতি। কিছুদিনের মধ্যেই বদলে গিয়েছিল সবটা। বাড়িতে নিত্য অশান্তি হচ্ছিল অর্থের অভাবে। সমস্যাগুলো আর নিতে পারছিলেন না সানি। বেরিয়ে পড়েছিলেন চাকার খোঁজে।
এমনই সময় তাঁর এক বন্ধু জানিয়েছিল প্যান্থ সাউস ম্যাগাজিনের কথা। এই ম্যাগাজিন তখন সকলের নজরের কেন্দ্রে ছিল। নীল ছবির জগতকে আরও রঙিন করে তুলত এই হাউস।
এই হাউসেই কভার ছবি তোলার সুযোগ পান সানি। সেই ছবির জন্য তাঁকে দেওয়া হয়েছিল এল লক্ষ ডলার। যে টাকা পেয়ে তিনি বাড়িতে পাঠিয়ে দেন।








কিন্তু তখনও তাঁর সাহস হয়নি সত্যি কথা বলার। জানতেন কেবল তাঁর ভাই। সব সময় পাশে ছিলেন তিনি সানির। বাড়িতে এত গুলো টাকা মেয়ে পাঠিয়েছে দেখে সকলেই অবাক, সানি জানিয়েছিলেন তিনি লটারি পেয়েছেন। কিন্তু এই মিথ্যে বেশিদিন স্থায়ী হয়নি।
বাড়িতে এত গুলো টাকা মেয়ে পাঠিয়েছে দেখে সকলেই অবাক, সানি জানিয়েছিলেন তিনি লটারি পেয়েছেন। কিন্তু এই মিথ্যে বেশিদিন স্থায়ী হয়নি।
এই ছবি বেরোনোর পরই নীল ছবির জগত পেয়েছিল নতুন মুখ। প্যান্থ হাউস তাঁর নাম করণজিৎ কৌর থেকে বলদে দিয়েছিলেন সানি। এরপরই প্রস্তাব এসেছিল নীল ছবিতে কাজ করার। তখন সানির বয়স ১৯ বছর।








এরপর আর কিছুই চাপা থাকে না। ধীরে ধীরে বাড়িতে সবটাই জানাতে হয়েছিল সানিকে। শুরু হয়েছিল নতুন এক সফর। সেখান থেকেই নীল জগতের হট ফেস হয়ে ওঠেন সানি। সব থেকে বেশি নজর কেড়েছিলেন সেই সময়। সকলকে কড়া টক্কর দিয়ে নিজের জনপ্রিয়তা তৈরি করেছিলেন।
Leave a Reply